মধুর নামঃ
সুন্দরবনের চাকের মধু।
রংঃ
উজ্জল হলুদ বর্ণের। দেখতে সয়াবিন তেলের মতো।
উল্ল্যেখযোগ্য বৈশিষ্টঃ
অন্যান্ন ফুলের মধুর তুলনায় কিছুটা পাতলা। নাড়াচাড়া করলে ঘন বুদবুদের ফেনা হয়। খেতে সুস্বাদু। খাওয়ার পর মিস্টি জিহ্বায়/ মুখে লেগে থাকে না।
মধুর নামঃ
লিচু ফুলের মধু।
রংঃ
এটাও উজ্জল হলুদ বর্ণের। দেখতে অবিকল সুন্দরবনের খলসে ফুলের মধুর মতই।
উল্ল্যেখযোগ্য বৈশিষ্টঃ
অন্যান্ন ফুলের মধুর তুলনায় যথেস্ট ঘন। নাড়াচাড়ায় হালকা বুদবুদ বা ফেনা হয় না। খেতে সুস্বাদু, সহনীয় মিষ্টি। খাওয়ার পর মিস্টি জিহ্বায়/ মুখে লেগে থাকে তবে সেটা অস্বস্তিকর না।
মধুর নামঃ
সরিষা ফুলের মধু।
রংঃ
এটাও উজ্জল হলুদ বর্ণের। দেখতে অবিকল সুন্দরবনের খলসে ফুলের মধুর মতই।
উল্ল্যেখযোগ্য বৈশিষ্টঃ
অন্যান্ন ফুলের মধুর তুলনায় বেশ ঘন। নাড়াচাড়ায় হালকা বুদবুদের ফেনা হয়। খেতে দারুন সুস্বাদু, সহনীয মিষ্টি। খাওয়ার পর মিস্টি জিহ্বায়/ মুখে লেগে থাকে তবে সেটা অস্বস্তিকর না।
মধুর নামঃ
ধনিয়া ফুলের মধু।
রংঃ
কড়া হলুদ বর্ণের। দেখতে বজারের স্বচ্ছ সরিষার তেলের মতো।
উল্ল্যেখযোগ্য বৈশিষ্টঃ
অন্যান্ন ফুলের মধুর তুলনায় বেশ ঘন। নাড়াচাড়ায় সহজে বুদবুদের ফেনা হয় না। খেতে সুস্বাদু, অধিক মিষ্টি। খাওয়ার পর মিস্টি জিহ্বায়/ মুখে লেগে থাকে।
সৌজন্যঃ আশ শেফা মধুঘর।